আদর্শিক দায়িত্ব:
১. অসাম্প্রদায়িক চেতনা ধারণ ও লালন করা এবং মানবিক সমাজ নির্মাণে ভূমিকা রাখা।
২. জাতি ধর্ম ও লৈঙ্গিক সমতার আদর্শ ধারণ করা ও জীবনের সর্বক্ষেত্রে তার চর্চা অব্যাহত রাখা।
৩. সংগঠনে গণতান্ত্রিক মানসিকতা ধারণ করা ও ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখা।
সাংগঠনিক দায়িত্ব:
১. সংগঠন অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে ও সুচারুরূপে সম্পন্ন করা।
২. সংগঠনের ঘোষিত ও গৃহীত লক্ষ্য ও সিদ্ধান্তসমূহ বাস্তবায়নের সর্বোচ্চ চেষ্টা করা।
৩. সংগঠনের সকল সদস্যের সাথে আত্মিক, হৃদ্যতাপূর্ণ ও পারিবারিক সম্পর্ক স্থাপন করা।
৪. সংগঠনের আহুত সকল সভায় প্রয়োজনীয় পূর্বপ্রস্তুতি সহ সর্বাত্মক অংশগ্রহণ করা।
৫. অতিথি আচরণ পরিহার করা এবং সংগঠনের সকল কাজ যথাসময়ে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে নিজ হতে উদ্যোগী হওয়া।
৬. সংগঠনের ঘোষিত চিন্তা-চেতনার কাছাকাছি মানসিকতা ধারণকারী পরিচিত জনকে সংগঠনে যোগদানে উদ্বুদ্ধ করা।
৭. বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সংগঠনের গ্রুপগুলোতে নিয়মিত ভাবনা-চিন্তা শেয়ার করা ও ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া দেখানো।
আর্থিক দায়িত্ব:
১. ২০০০/- টাকা করে মাসিক সঞ্চয় নিয়মিত (প্রতিমাসেই) ব্যাংক হিসেবে জমা করা।
২. সময়ে সময়ে নির্ধারিত এককালীন বিশেষ জমা যথাসময়ে ব্যাংক হিসেবে জমা করা।
৩. ব্যাংকে নগদ জমা দেওয়ার সময় সদস্যের নাম আবশ্যিকভাবে উল্লেখ করা ও বিবরণীতে লিখে দেয়ার জন্য ব্যাংকের ক্যাশ কর্মকর্তাকে বলে দেয়া।
৪. উক্ত জমা রশিদের ছবি স্বপ্নর হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে পোস্ট করা।
৫. নিজের সঞ্চয়ের হিসাব নিয়মিত ওয়েবসাইট ও অ্যাপ (আপকামিং) থেকে যাচাই করা।
৬. নিজের মোট সঞ্চয়ের পরিমাণ সমিতির প্রারম্ভিক সদস্যদের মোট সঞ্চয়ের সমপরিমাণ করার জন্য চেষ্টা করা।
প্রত্যাশিত কমিউনিটি সংস্কৃতি নির্মাণে সদস্যের দায়িত্ব:
১. সাপ্তাহিক ছুটির দিনগুলোতে সংগঠনের নান্দনিক অফিসে (এগ্রো খামার সংলগ্ন) নিয়মিত চলমান আড্ডা, বিষয়ভিত্তিক আলোচনা ও আনন্দ আয়োজনে সর্বাত্মক উপস্থিতি ও প্রাণবন্ত অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।
২. স্বপ্নের ঘোষিত ও কাঙ্খিত আগামী প্রকল্প “স্বপ্ন আবাসন” এর মৌলিক ও প্রধানতম অনুষঙ্গ ‘কমিউনিটি সংস্কৃতি’ নির্মাণ ও আত্মস্থ করার চর্চার অংশ ও পূর্বশর্ত হিসেবে এর বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা, গবেষণা, ক্লাস, প্রদর্শনী, ভ্রমণ, মেডিটেশন, আড্ডা ইত্যাদি আয়োজনে নিয়মিত অংশ নেয়া।
৩. স্বপ্নের কাঙ্খিত আবাসন প্রকল্পের মূল চেতনা ধারণ করা ও এর সৃজনশীল বিকাশ ও ব্যাপ্তির লক্ষ্যে মেধা, সময়, শ্রম ও অর্থের সর্বোচ্চ বিনিয়োগ করা।